
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের কথা খুব পরিষ্কার, অনতিবিলম্বে এই সরকারের পদত্যাগ করতে হবে। তারপর একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের মাধ্যমে নির্বাচন দিতে হবে। সেই নির্বাচন জনগণ যে দলকে ভোট দেবে, সেই দল সরকার গঠন করবে। অন্যথায় রাজপথেই ফায়সলা হবে।
১১ আগস্ট, শুক্রবার বিকেলে বাড্ডা সুবাস্তু টাওয়ারের সামনে থেকে গণমিছিল শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি একথা বলেন।
গণমিছিলে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী, সমর্থক অংশ নিয়েছে। ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলাদল, মুক্তিযোদ্ধাদল, কৃষকদল, শ্রমিকদল, তাঁতীদল, ওলামাদলসহ বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা নিজ নিজ সংগঠনের ব্যানারে গণমিছিলে যোগ দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে তারা মিছিল দিচ্ছেন।
এতে আরো আছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম, শামসুজ্জামান দুদু, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, জয়নুল আবদিন ফারুক, হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, আতাউর রহমান ঢালী, জহিরুল হক শাহজাদা মিয়া, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাড. মজিবর রহমান সারোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এ বি এম মোশারফ হোসেন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলামসহ অনেকে।
সিএস